২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

ইসলামে নতুন করে প্রবেশ করা

ইসলামের পথেই আছে শান্তি। কোন দুশ্চিন্তা নেই কন ভয় নেই। সব কিছু ছুড়ে ফেলে দিয়ে আবার নতুন করে কুড়াতে থাকুন, এখন কুরানোর সময় শুধু আল্লাহ ও তার রাসুল যে বিশয় বলেছেন তা কুড়ান, বাকি সব কিছু ফেলে দিন চার আনার উপকারে আসবে না এসব বিষয়। নতুন করে জীবন গড়ুন। নতুন জীবনের শুরুতেই মৃত্যুর দুশ্চিন্তা বাদ দিন। কেননা আল্লাহ ত জিহাদের কথা বলেছেন , তাই মুমিন মরণকে ভয় পায় না। আপনি যদি মরণকে ভয় না করেন আল্লাহর কাছে ফিরে যাওয়ার জন্য সবসময় রেডি থাকেন তাহলে আপনার পেরেশান ৯০% কমে যাবে। এখন থেকে মনে রাখবেন যা করবেন সব আল্লাহর জন্য। তাই মানুষ কি বলবে তা ভেবে আরও দুশ্চিন্তায় পরবেন না। গবেষণায় দেখা গেছে শুধু মানুষ কে দেখানোর জন্যই বেশিরভাগ পাপ হয়ে থাকে। মানুষ কে দেখানোর জন্যেই অনেক বড় বড় দালান নেক বান্দারাও বানায়, তারা বলে সমাজে চলতে গেলে এটা করা লাগে সেটা করা লাগে। বাদ দিন আপনার সমাজ, আল্লাহ ও তার রাসুলের দেখানো পথে চলব এতে আমার সাথে কেউ থাকুক আর না থাকুক, কে কি বলল সেটা নিয়া আমি চিন্তা করিনা । আমি ত চিন্তা করি আল্লাহ কি বলেন। আমি জানি এই দুনিয়া ৫০ বা ৬০ ব০ছরের , কিন্তু আমার এটাও জানা যে এই রকম ৬০ বছরের জিন্দেগি আখিরাতে কত লাখ লাখ রয়েছে। কোন শেষ নাই সেই জিনমের। আমি তাই একমনে এক পরানে আল্লাহর দিকে মুখ ফিরালাম, সে দুনিয়ার আজাব থেকে বাচতে আমি আমার এই দুনিয়ার সব মান সম্মান মাটীর সাতে মিশিয়ে দিয়েছি। আমি আর কিছুই চাই না । আমি আল্লাহ কে চাই। আপনি যত কথাই বলেন যত কিছুই করেন আখিরাত কিন্তু আসবেই। তাই অন্য সব বিতর্ক বাদ দিন। আসুন আগে নিজে বাচি। আমাদের অনেকেই এমন ভাবে দাওয়াত দেয় যে যাকে দাওয়াত দেয়া হল সে যদি দাওয়াত না মানে তাহলে বুঝা যায় তার সব বৃথা হয়ে গেল। এটা কক্ষনো উচিত না। আপনি হতাশ হবেন না। আপনার কথা কেউ মানলে মানুক আর না মানলে নাই , আপনার কথার পুরস্কার আল্লাহর কাছে। হেদায়েতের মালিক আল্লাহ। আমরা যদি বাস্তবে দেখি কোন বিপদ আমাদের উপর আসে তাহলে কি আগে নিজে বাঁচবো না? আমরা আখিরাতের শাস্তি থেকে বাচতে চাই এজন্য আমরা আল্লাহর কাছে জীবন শপে দিলাম।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন